History and World Civilization of Bangladesh in humanities at secondary level (ninth-tenth class).

বাংলাদেশের ইতিহাস ওবিশ্বসভ্যতা Screenshot
বাংলাদেশের ইতিহাস ওবিশ্বসভ্যতা Screenshot
বাংলাদেশের ইতিহাস ওবিশ্বসভ্যতা Screenshot
বাংলাদেশের ইতিহাস ওবিশ্বসভ্যতা Screenshot
বাংলাদেশের ইতিহাস ওবিশ্বসভ্যতা Screenshot
বাংলাদেশের ইতিহাস ওবিশ্বসভ্যতা Screenshot
বাংলাদেশের ইতিহাস ওবিশ্বসভ্যতা Screenshot
Version
1.1.0 ( 6 )
Update
Mar 27, 2023
Developer
Installs
100+
Rate
0
মাধ্যমিক স্তরে (নবম-দশম শ্রেণি) মানবিক শাখায় বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা একটি নৈর্বাচনিক বিষয়। স্বাধীন দেশের প্রত্যেক নাগরিকের তার নিজ দেশের ইতিহাস জানা জরুরি। ইতিহাসে আর্থ-সামাজিক, রাজনৈতিক, ভৌগোলিক ও সাংস্কৃতিক বিবর্তন ধারাবাহিকভাবে প্রতিফলিত হয়। তাই ইতিহাসচর্চার মাধ্যমেই একজন নাগরিক তার নিজ দেশের ইতিহাস, জাতিসত্তা, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও বিশ্বসভ্যতা সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করতে সক্ষম হয়। বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা পাঠ্যপুস্তকটিতে মানবিক বোধসম্পন্ন অসাম্প্রদায়িক ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাসমৃদ্ধ নাগরিক গড়ে তোলার বিষয়টি বিশেষ বিবেচনায় নেয়া হয়েছে। তাই এ বিষয়ের প্রতি অবশ্যই বিশেষ নজর দিতে হবে। এ বিষয়ে অনেকে বেশি নম্বর পাওয়াটা দুঃসাধ্য মনে করে। আসলে এটা মনের দুর্বলতা। একটু মনোযোগ দিলেই এ বিষয়ে এ প্লাস নম্বর পাওয়া যায়। ইতিহাস মানেই ঘটে যাওয়া ঘটনা। কাজেই প্রতিটি অধ্যায়ের বিশেষ ঘটনা, তারিখ মনোযোগসহকারে পড়ে তা আন্ডার লাইন করতে হবে। অবসর সময়ে এ আন্ডার লাইনকৃত বাক্যগুলোতে চোখ বুলালেই ভুলে যাওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। এতে জ্ঞানমূলক ও অনুধাবন প্রশ্নের উত্তর দিতে সুবিধা হয়। প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা, প্রতিটি অধ্যায়ের শুরুতেই শিখনফল দেয়া আছে। পাঠ্যবই পড়ে এ শিখনফলগুলো সঠিকভাবে আয়ত্ত করলে অতি সহজেই গ এবং ঘ নং প্রশ্নের উত্তর দেয়া যায়। তবে খাতায় উত্তর লেখার ব্যাপারেও কিছু সতর্ক দৃষ্টি দিতে হবে। কারণ খাতা সাজানোর ক্ষেত্রেও সামান্য কৌশল প্রয়োগ করে বেশি নম্বর ওঠানো সম্ভব হয়। এ ক্ষেত্রে একটি বিষয় অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যেন খাতার চারপাশে মার্জিনের জন্য ফাঁকা জায়গা থাকে। তবে তা যেন কোনোক্রমেই এক স্কেলের প্রস্থের চেয়ে বেশি না হয়। যদিও ডান পার্শ্বে ফাঁকা রাখা একটু কষ্টসাধ্য তারপরও বাসায় প্র্যাকটিস করলে ধীরে ধীরে তা আয়ত্তে এসে যায়। যে প্রশ্নের উত্তর দেয়া শুরু করবে তার ক, খ, গ এবং ঘ-এর উত্তর শেষ না করে অন্য প্রশ্নে যাবে না। আর প্রতিটি প্রশ্নের উত্তরের ক্ষেত্রেই আলাদা আলাদাভাবে প্রশ্নের নং লিখতে হবে। যেমন- ১ নং প্রশ্নের ক-এর উত্তর লিখে আন্ডার লাইন করে লেখা শুরু করতে হবে। এ উত্তর লেখা শেষ হলে কমপক্ষে এক ইঞ্চি পরিমাণ ফাঁকা রেখে ১নং প্রশ্নের খ-এর উত্তর লিখে অনুধাবনের উত্তর আরম্ভ করতে হবে। খ-এর উত্তর শেষ করে আবারও এক ইঞ্চি পরিমাণ ফাঁকা রেখে গ-এর উত্তর লেখা শুরু করতে হবে। এভাবে প্রত্যেকটি উত্তরের জন্য একই নিয়ম মেনে চলতে হবে।